ডিজিটাল কনটেন্ট, প্রযুক্তি ও মানবিকতার সমন্বয়ে ইতিবাচক পরিবর্তনের পথে এক ধারাবাহিক যাত্রা।
মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম
আমি কাজ করি সরাসরি কাজে লাগে এমন ডিজিটাল কনটেন্ট নিয়ে। ওয়েব ডিজাইন, শিক্ষামূলক বার্তা আর সচেতনতা—সব মিলিয়ে মানুষের উপকারে আসে এমন কাজই করি। শব্দ নয়, কাজে বিশ্বাসী।
“সহজ ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তির জ্ঞান ছড়িয়ে, গড়ি সচেতন ও মানবিক সমাজ।”
বগুড়ার সারিয়াকান্দির বাঁশহাটায় জন্ম ও বেড়ে ওঠা। ছোট থেকেই প্রযুক্তি, লেখালেখি ও সমাজসেবায় আগ্রহ, ফেসবুক-ইউটিউব ও ব্লগিংয়ের মাধ্যমে সচেতনতা ছড়াই।
আমি প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তর সফলভাবে সম্পন্ন করেছি এবং সব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি। এই শিক্ষাজীবন আমার ভবিষ্যৎ গঠনের ভিত্তি তৈরি করেছে।
আমি ২০১২ সালে কর্মজীবন শুরু করি এবং টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস সেক্টরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দায়িত্বশীলভাবে কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। ক্রমাগত শেখা, পরিশ্রম ও পেশাদারিত্বের মাধ্যমে আমি আমার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করেছি এবং বর্তমানে স্থিতিশীলভাবে কর্মরত আছি।
আমি কাজ করি সরাসরি কাজে লাগে এমন ডিজিটাল কনটেন্ট নিয়ে। ওয়েব ডিজাইন, শিক্ষামূলক বার্তা আর সচেতনতা—সব মিলিয়ে মানুষের উপকারে আসে এমন কাজই করি। শব্দ নয়, কাজে বিশ্বাসী।
৩০ নভেম্বর ২০২৪-এ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিয়ে আমার রাজনৈতিক পথচলা শুরু। মানুষের কল্যাণ, ন্যায়বিচার ও ইনসাফ—এই বিশ্বাস থেকেই দলে যুক্ত হয়েছি। দল যদি কখনও মানবতা ও জনগণের স্বার্থ থেকে সরে যায়, তাহলে আমিও সরে দাঁড়াব। আমার কাছে রাজনীতি মানে মানুষের জন্য কাজ করা।
ব্যবহারবান্ধব, রেসপন্সিভ ও নিরাপদ ওয়েবসাইট তৈরি।
সচেতনতা, শিক্ষা, প্রযুক্তি ও ব্যক্তিগত উন্নয়ন নিয়ে কনটেন্ট।
“সহায়তা, সহযোগিতা, মানবিক কাজ—সাধ্যমতো করি।”
তিনি একজন ওয়েব ডিজাইনার, কন্টেন্ট নির্মাতা ও সমাজকর্মী। শিক্ষা, প্রযুক্তি ও মানবিকতা নিয়ে মানুষের কাজে লাগে এমন কনটেন্ট তৈরি করেন।
বৃহৎ পরিসরে সচেতনতা ছড়ানো, ডিজিটাল দক্ষতা প্রশিক্ষণ বাড়ানো এবং সংগঠিত সমাজসেবা গড়ে তোলা।
রেসপন্সিভ ওয়েব ডিজাইন, সচেতনতামূলক ডিজিটাল কনটেন্ট এবং সমাজসেবামূলক কার্যক্রম।
শব্দ নয়, কাজে বিশ্বাসী — যা সরাসরি মানুষের উপকারে আসে সেটাই তার অঙ্গীকার।